টেকসই উন্নয়ন কৌশল

টেকসই উন্নয়ন কৌশল দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ও স্বনির্ভরতা নিশ্চিত করতে, ROOT বহুমুখী টেকসই কৌশল অনুসরণ করে— সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততা ও মালিকানা – সুবিধাভোগীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে দায়িত্ববোধ ও দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি তৈরি করা। দক্ষতা উন্নয়ন ও আয়

হরিজন সম্প্রদায়ের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি

হরিজন সম্প্রদায়ের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি Project Overview: বাংলাদেশের হরিজন সম্প্রদায়ের প্রায়শই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও সচেতনতার অভাবে ভুগে থাকে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ROOT প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসরত আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম পরিচালনা

about us

ROOT একটি নিবেদিত প্রতিষ্ঠান যা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, নারী ও শিশু ক্ষমতায়ন, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং পরিবেশগত টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করে। এই নাগরিক সনদটি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং মানসম্পন্ন সেবা প্রদান নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি হিসেবে তৈরি করা

হরিজন সম্প্রদায়ের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা

বাংলাদেশের হরিজন সম্প্রদায়ের প্রায়ই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা এবং সচেতনতার অভাব থাকে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে, ROOT প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারী হরিজন সম্প্রদায় মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান এবং সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে। এই উদ্যোগটি সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতির জন্য মৌলিক

রুট একটি স্থানীয় অরাজনৈতিক সংগঠন

রুট একটি স্থানীয় অরাজনৈতিক সংগঠন। ২০০৬ সালের ১ জানুয়ারী কাটলাগাড়ি বাজারে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভায় ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বহু গ্রামবাসী এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন। গ্রামীণ জনগণের ইচ্ছানুযায়ী এই সংগঠনটি গঠিত হয়েছিল।

কিশোর-বান্ধব স্বাস্থ্য: স্কুলে স্বাস্থ্যবিধি সচেতনতা

বাংলাদেশের অনেক স্কুলছাত্রীর মাসিকের স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানের অভাব রয়েছে, যার ফলে ‘অনিরাপদ অভ্যাস’ তৈরি হয় যা তাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার উপর প্রভাব ফেলে। এর ফলে স্কুলে উপস্থিতিও কমে যায়। ROOT-এর প্রকল্পের লক্ষ্য হল